The Earthen Flute
₹300.00
While commenting on The Earthen Flute, Lorna Dee Cervantes, who is “probably the best Chicana poet active today,” wrote, “”Prayers carry lives within” as do these luminous and varied poems: some, brief as a firefly’s single pulse from the darkness, some, brightly lit as the long bridge between cultures. In these poems “an enormous God steps in” and reveals. The world is multi-valenced, multifaceted and multi-layered. “Live in the layers,” another poet, Stanley Kunitz, advises us. These poems dwell a language beyond the many borders of languages. Something else speaks: Truth—of the known, the unknown and the unknowable. “A wonderful world opens up deep inside.” You owe it to yourself to read these poems right now, not so much as to get out of your “self” as to come inside. Just as the old maps of the new “India” would label the margins, “There Be Demons Here” within these pages of Kiriti Sengupta: Here Lives The Angelic, right here on this “Earth…where I wish to live.””The Earthen Flute was formally launched in Calcutta by Sanjukta Dasgupta and Sharmila Ray on February 21, 2016.
In stock
Additional information
Weight | 0.35 kg |
---|---|
Dimensions | 20.32 × 12.7 × 0.9 in |
Author | |
ISBN | |
EAN | |
Binding | |
Edition | |
Language | |
Page Count | |
Publish Date |
Registered thoughts
“In The Earthen Flute Sengupta has added all-encompassing meditation of the East. His poetry will go a long way for sure!”
-Bibhas Roy Chowdhury (West Bengal, India)
“In his newest book of poetry The Earthen Flute Kiriti Sengupta has compiled a selection of poems-in-passing taking note of the daily details of budgets and abandoned playgrounds. He presents things you can hold in your hand: a bird’s nest, a wedding ring, a lotus flower, as if to say, “Remember me!” But the majority of poems are an offering of things eternal. When the little boy “rushes to the veranda and stretches his brown arms in the sunlight” in “Let The Flowers Bloom” Sengupta seems to be asking the reader to suspend our practical beliefs and go into the center of imagining. He is a poet who seeks to impart wisdom, often taking the reins of the poem rather than letting the horse run free. I believe the book’s poetic thesis comes in an early poem, “Moon – The Other Side” where he writes, “A tombstone may ask for/ flowers and your tears/while frank hunger can only be fed/by some food to eat.” Sometimes his poems meander loosely and at others he offers a solid chair to sit in while we turn the pages.”
-Mary Torregrossa (California, USA)
Saswata Kar –
কিরীটীবাবু,
সকালে উঠে পড়লাম আপনার বইটা। সত্যিই নামাঙ্কন সার্থক। মাটি মায়ের সুর যে আপনি শুনতে পান, সে বেশ বোঝা যায়। চরাচর জুড়ে যে ছন্দময়তা চলে, আমার আপনার স্থূল চোখে যেখানে কোন ঘটনায় জগৎ কালো হয়ে যায়, আদতে যে সে সুবিশাল শৃঙ্খলার কিছু যায় আসেনা, সেই সুর যে আপনিই বাজে- আপনার লেখা জুড়ে তা বেশ স্পষ্ট। বিভিন্ন চিত্রকল্পে, বোধগম্য রূপকের মধ্য দিয়ে আমার কাছে তো সেই চিরন্তন সুরটাই আপনার বই থেকে ভেসে এল। সকাল, সকাল হল।
ধ্যান অতি সুগভির অভিজ্ঞতা। বেশ কয়েকবার সেই অভিজ্ঞতা আমার হয়েছে। আমি তো সাধারণতম কণা। তবু তাও যে নই, সেই অনুভবটা তখন বড় বেশি করে আসে। খানিক্ষণের জন্য হলেও বয়ে যেতে পারি ঢেউয়ের মাথায় সাদা ফেনা হয়ে। তারপর আবার কখ নেমে আসি বাঁচা, মরা, খাওয়া, শোওয়ার জগতে। কাজেই সেই অনুভব কাগজে লেখা আর হয়ে ওঠে না। শব্দ খুঁজে পাই না। আপনি আপনার মত পেরেছেন। এই বা ক’জন পারে? আপনাকে তাই অভিনন্দন।
একজন লেখকের তাঁর মত কিছু দর্শন থাকে। আপনারও আছে। লেখায় তা স্পষ্ট। চাতুর্য চোখে আসে না। বরং সহজ ভাবে চিন্তাটা দেখতে পাওয়া যায়। কবিতায় ব্যবহৃত মা, মাতৃগর্ভ, শাশ্বতভাব, সপ্তম স্বর্গ, যম, চাঁদ, কাজলদিঘি- শব্দগুলো নিজের মত করে বুঝতে পারি। ছবিটা ভেসে ওঠে। শব্দ চয়ন, শব্দ বিন্যাস এ নিয়ে বলবার আমি কেউ নই। বললামও না। কেবল যে ভাব অক্ষর বেয়ে আমায় ছুঁল, তার কথাই বললাম।
যখন লেখেন, ‘no sorrows any more, nor a hint of delight/ A wonderful world opensup deep inside’, ভারতীয় দর্শন ভেসে ওঠে, উপনিষৎ এর বাণি পুনরুচ্চারিত হতে শুনি। এই তো আমাদের সম্পদ, আমাদের ঐতিহ্য নয় মজ্জা। কোডনে কোডনে মিশে সেই সুর। শুনতে হলে প্রয়োজন শুধু চোখ বন্ধ করে দেখবার অভ্যাস।
মাটির বাঁশির সনাতন সুর আবার ছুঁয়ে যাক সবাইকে। সেই সুপ্রাচীন দর্শনের শরণাগত হিসেবে এই প্রার্থনা।
ভাল থাকুন।
শাশ্বত কর
৫ই জুন, শময়িতা, বেলঘরিয়া